সময়কালঃ ৪ মাস, সময়ঃ ২ ঘন্টা, সপ্তাহেঃ ৩ দিন, মোট ক্লাসঃ ৪৮টি
এ্যাফিলেট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কমিশন ভিত্তিক আয়ের সুযোগ রয়েছে কারণ তারা বিক্রয়ে সহায়তা করে। আর এই কমিশন ১ ডলার থেকে ১০০০০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। যেহেতু এই কর্মসূচী বিক্রয় কাজে সহায়তা করে তাই এটা ব্যবসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
আসুন তাহলে আমরা দেখি এ্যাফিলেট মার্কেটিং কি এবং এ্যাফিলেট মার্কেটিং (affiliate marketing ) কিভাবে কাজ করে।
প্রথম ধাপে হলো, সম্ভাব্য ক্রেতাদের জন্য একটি সেবা বা পণ্যের সুপারিশ করা ; এই মানুষগুলো হতে পারে আপনার পরিচিত অথবা বিভিন্ন নেটওয়ার্কিং সাইট আপনার অনুসরণকারীরা।
দ্বিতীয় ধাপে সুপারিশকৃতদের মধ্য থেকে কিছু ব্যক্তি ঐ সেবা এবং পণ্য ক্রয় করবে।
সর্বশেষে একটি সফল ক্রয়ের পরে, বিক্রয়ের সাথে সম্পর্ক যূক্ত ব্যাক্তিকে কমিশন প্রদান করা হবে।
০১। একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে হলে , একটি ওয়েবসাইট, ই-মেল যোগাযোগ তালিকা অথবা একটি ব্লগ থাকতে হবে, যার মাধ্যমে সে অনলাইন ভিজিটর সুবিধা পেয়ে থাকে এবং যার দ্বারা তার অনলাইন শ্রোতা থাকবে।
০২। দ্বিতীয় পদক্ষেপ হলো, সেবা বা পণ্যের বিক্রয়ের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হয়ে কোম্পানির অংশিদ্বারি হওয়া। এই অংশিদ্বারিত্বই ওয়েবসাইট বা ব্লগ মালিকদের মাঝে এ্যাফিলিয়েট পার্টনারশিপ গড়ে তুলে।
৩। পূর্ববতী পদক্ষেপটি হলো তীব্র সুপারিশের সাথে জড়িত। এই পদ্ধতিটিই বিপনন বা বাজারজাত করণ হিসাবে পরিচিত। এই পক্রিয়াটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অনেক উপায় রয়েছে। যেমনঃ বাটন বা ব্যানার স্থাপন করা, সেবা সম্পর্কে আর্টিকেল লেখা, বিশেষ লিংক বা ই-মেইল ব্যবহার করা।
এ্যফিলিয়েট মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার জন্য একটি বিশেষ এ্যাফিলিয়েট লিংক খূবই জরুরী। কারণ এতে বিপননকারীর এ্যাফিলিয়েট আই-ডি থাকে।
৪। অনুসরণকারিরা (ফলোয়ার) সেবা বা পণ্য খোজার জন্য এই লিংক ব্যাবহার করে থাকে। এর ফলাফল হতে পারে একটি সফল ক্রয়।
৫। সর্বশেষে একটি সফল ক্রয়ের পরে এ্যাফিলিয়েট মার্কেটারকে কমিশন প্রদানের জন্য চিহ্নিত করা হয়। এটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে সঞ্চিত আয়ের হিসাব করে প্রদান করা হয়। সর্বনিম্ন সীমা পর্যন্ত অর্জন করলেও এটা প্রদান করা হতে পারে।
<!--[if gte mso 9]><xml>
Write a public review